ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা: প্রতিরক্ষা বিভাগের নাম এখন ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’ বাংলার ডাক বাংলার ডাক প্রকাশিত: ৬:৫৭ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৫ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও এক চমকপ্রদ পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’ ঘোষণা করেছেন। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশে সই করেন। ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পরপরই পেন্টাগনের সাইনবোর্ড বদলে যায়। শুধু তাই নয়, প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথের নতুন পদবি হয়েছে ‘যুদ্ধমন্ত্রী’, আর তার ডেপুটি স্টিভ ফেইনবার্গকে ডাকা হবে ‘উপ-যুদ্ধমন্ত্রী’ নামে। ট্রাম্পের বক্তব্য: “এটি একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তন। আমাদের সামরিক বাহিনী কেবল প্রতিরক্ষায় সীমাবদ্ধ থাকবে না, আক্রমণাত্মক ভূমিকাতেও অগ্রসর হবে,” বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পেছনের ইতিহাস: ১৯৪৯ সালের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে ‘War Department’ বা যুদ্ধ বিভাগ নামে ডাকা হতো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর শান্তি ও প্রতিরোধমূলক ভাবমূর্তি তুলে ধরতেই নাম বদলে হয় Defense Department। সমালোচনা: বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিবর্তন বাস্তবায়ন করতে বিপুল অর্থ ব্যয় হবে। কারণ কেবল পেন্টাগনের সাইনবোর্ড নয়, বিশ্বব্যাপী মার্কিন সামরিক ঘাঁটির আনুষ্ঠানিক কাগজপত্র, চিঠিপত্র ও অন্যান্য কাঠামোতেও পরিবর্তন আনতে হবে। অনেকে একে অপ্রয়োজনীয় এবং বিভ্রান্তিকর পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। SHARES অর্থ-বানিজ্য বিষয়: ট্রাম্প বলেছেন এটি সামরিক বিজয়ের নতুন যুগের সূচনা করবেট্রাম্পের নতুন ঘোষণাপেন্টাগনের সাইনবোর্ড দ্রুত পরিবর্তন করা হয়েছেপ্রতিরক্ষা বিভাগের নাম এখন যুদ্ধ মন্ত্রণালয়প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এখন যুদ্ধমন্ত্রীবিশ্ব সংবাদবিশ্লেষকরা বলছেন নাম পরিবর্তন ব্যয়বহুল ও বিভ্রান্তিকর পদক্ষেপমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিরক্ষা বিভাগের নাম পরিবর্তন করে যুদ্ধ মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছেনশুক্রবার ৫ সেপ্টেম্বর নির্বাহী আদেশে সই করেন তিনিস্টিভ ফেইনবার্গ হয়েছেন উপ-যুদ্ধমন্ত্রী১৯৪৯ সালের আগে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে যুদ্ধ বিভাগ বলা হতো